পাওয়ার ফ্যাক্টর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
অনুগামী ও অগ্রগামী কোসাইন কোণকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। একে cosǾ দ্বারা বুজানো হয়।
সহজ কথায় কারেন্ট ভোল্টেজের কতটুকও আগে বা পিছনে আছে এটাকে বুজায়। কারেন্ট ও
ভোল্টেজ যদি এক সাথে থাকে তাকে পাওয়ার ফ্যাক্টর ১ বলে। আবার রেজিস্টান্ট ও ইম্পিড্যান্সকে
এর অনুপাতকেও(cosǾ=R/Z.) পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। power factor হচ্ছে cos¢.আর এই ¢ হচ্ছে
voltage and current এর মাঝে কৌনিক পাথক্য. কারেন্ট এবং ভোল্টেজের মাঝে সর্বোচ্চ কৌনিক
ব্যবধান ৩৬০.আর cos360=1.এই জন্য pfi এর মান একের বেশী হয় না।
ব্যবহার করতে পারি তা নির্নয়ের জন্য।অর্থাত্, ইনপুটে সাপ্লাই যদি ১০০ কিলো ভোল্ট দেওয়া
হয় তবে সেখান থেকে আউটপুটে কত ভোল্ট পেলাম এটা নির্নয়ের জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর
ব্যবহার করা হয়। একে “কস থিটা” দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
পিছিয়ে থাকে বা এসি সার্কিটে ক্যাপাসিটিভ লোডের চেয়ে ইন্ডাক্টিভ লোড বেশী হলে তাকে
ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। যেমন ৮০ ডিগ্রী ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলতে বুঝায় কারেন্ট
ভোল্টেজের সাপেক্ষে পাওয়ার ফ্যাক্টর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা৮০ ডিগ্রী পিছিয়ে আছে।
হলে অর্থাৎ কারেন্ট ভোল্টেজের চেয়ে এগিয়ে থাকলে তাকে লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
যেমন ৮০ ডিগ্রী লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাপাওয়ার ফ্যাক্টর হলো
কারেন্ট ভোল্টেজে চেয়ে ৮০ ডিগ্রী এগিয়ে থাকবে।
অর্থাৎ সার্কিটে ইন্ডাক্টিভ এবং ক্যাপাসিটিভ লোড যখন সমান হয় তখন তাকে ইউনিটি পাওয়ার
ফ্যাক্টর বলে। যদি লোড Capacitive হয় তাহলে পাওয়ার ফ্যাক্টর লিডিং হয় আর যদি লোড
Inductive হয় তাহলে পাওয়ার ফ্যাক্টর ল্যাগিং হয়। লোড Resistive হলে পাওয়ার ফ্যাক্টর
Unity হয়, অর্থাৎ ‘এক’ ।
কিলোওয়াট একটিভ পাওয়ার পাওয়া যাবে। পাওয়ার ফ্যাক্টর লোড এর উপর র্নিভর করে।
সিস্টেমের দক্ষতা কমে যায়,প্রাথমিক খরচ বেড়ে যায় এতে করে পার ইউনিট কস্ট বেশি হয়।