ক্যাবল জয়েন্ট Cable joints

ক্যাবল জয়েন্ট
ক্যাবল জয়েন্ট বলতে বিদ্যুৎ প্রবাহের অবিচ্ছিন্ন পথ তৈরির উদ্দেশ্যে স্থাপন করা দুটি ক্যাবল পরস্পর জোড়া।
লাগানােকে বুঝায়। নিখুঁত জয়েন্ট বিদ্যুৎ প্রবাহের ধারাবাহিকতাকে নিশ্চিত করে। অপর পক্ষে জয়েন্ট নিখুত না।
হলে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণ ঘটতে পারে।

 

মানসম্পন্ন ক্যাবল জয়েন্টের গুণাবলি:
বৈদ্যুতিক কাজকর্ম প্রায় সকল ক্ষেত্রেই পয়েন্টের প্রয়োজন হয়। মানসম্পন্ন ক্যাবল জয়েন্টের নিম্নালিখিত গুণাবলি থাকা
প্রয়োজন 
১, জয়েন্ট শেষে তার উপর ইনসুলেশন এমনভাবে দিতে হবে যাতে জয়েন্টের ইনসুলেশন ক্যাবল বা তারের
অন্যান্য অংশের ইনসুলেশনের সমান শক্তি সম্পন্ন হয়।
২. যান্ত্রিকভাবে জয়েন্ট ক্যাবল বা তারের অন্যান্য অংশের সম পরিমাণ টান সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে।
৩. বৈদ্যুতিক ভাবে প্রতি একক দৈর্ঘ্যের জয়েন্টের পরিবাহিতা তারের বা ক্যাবলের অন্যান্য অংশের পরিবাহিতার
সমান হতে হবে। উপরােক্ত তিনটি গুণাবলির মধ্যে আন্ডার গ্রাউন্ড ক্যাবলের ক্ষেত্রে প্রথম ২টির উপর এবং ওভারহেড
লাইনের ক্ষেত্রে শেষোক্ত ২টির উপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়।

 

ক্যাবল জয়েন্ট করার পদ্ধতি:
ক্যাবল জয়েন্ট করার আগে প্রস্তুতি পর্ব হিসাব নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে হবে।’
১. বাতাস ও ধূলাবালি থেকে মুক্ত রাখার জন্য জয়েন্টের ক্ষেত্রটি ৬ মি. x ৬ মি. তাঁবু দিয়ে ঢেকে দিতে
বাতাসের বিপরীত দিকে তার একটি মাত্র দরজা রেখে এটা করা হয়।
২. ক্যাবল যৌগ উত্তপ্ত করার ব্যবস্থা কাছাকাছি এমন জায়গায় হতে হবে যাতে বাষ্প ও ধোয়া তাবুর ভিতরে প্রবেশ করতে
না পারে।
৩. গর্ত যদি ধসে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তবে পাশে তক্তা বসিয়ে সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. বর্ষাকালে গর্তের চারপাশে মাটির বাঁধ দিতে হবে, যাতে বৃষ্টির পানি ঢুকতে না পারে।
৫. বাড়তি পানি জমার গর্ত এমন জায়গায় করতে হবে যাতে পানি বের করার সময় জয়েন্টের কাজে কোনো বাধার সৃষ্টি না
হয়। 
৬. গর্তের তলদেশে ত্রিপল পেতে তার উপর পুরনাে কাগজ বিছিয়ে জয়েন্টের যন্ত্রপাতি সাজিয়ে রাখতে ২৭
যাতে কাজে নিয়ােজিত ব্যক্তি সহজে কাজের সময় ঐগুলাে হাতের কাছে পায়।
৭. একই চিহ্নযুক্ত ক্যাবল কোনগুলো একত্রে জুড়ে দিতে হবে।
৮. জয়েন্ট করার আগে ক্যাবলকে যথাযথ ড্রেসিং করে নিতে হবে।
৯. স্লীভ জয়েন্টের ক্ষেত্রে সীসার স্লীভকে ব্লো-ল্যাম্প দিয়ে গরম করে ভিতরের জলীয় বাষ্প মুক্ত করতে হবে।।
ক্যাবল জয়েন্ট করার কাজটি নিম্নলিখিত কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন করা হয় ।

 

(১) মালামালের তালিকা প্রস্তুত করা
(২) কন্ডাক্টর এর আবরণ সরানো
(৩) কন্ডাক্টর প্রস্তুত করা
(৪) সোল্ডারিং করা।
(৫) টেপিং করা।
(৬) প্লাম্বিং করা। 
(৭) জয়েন্ট বক্স লাগানো
(৮) কম্পাউন্ড ভর্তি করা

 

(১) জয়েন্টের জন্য প্রয়োজনীয় মালামালের তালিকা:
(ক) সােন্ডার, (খ) ফ্লাক্স , (গ) ট্যালাে চর্বি, (ঘ) ইনসুলেটিং ট্যাপ, (ঙ) শিল্ডিং ট্যাপ, (চ) স্ট্রেস রিলিফ কোণ, (ছ) তৈল নিরােধক
ট্যাপ, (জ) কম্পাউন্ড, (ঝ) এপােক্সি রেজিন, (ঞ) এপােক্সি পুটিং, (ট) ছাচের আঠা, (ঠ) পিভিসি দ্রাবক, (ড) প্লাম্বার্স ব্লাক,
(ঢ) ফেরুল, (ণ) ক্ল-কানেকটর, (ত) স্পেসার, (থ) সীসার নল, (দ) ঢালাহ লোহার বাক্স (ধ) প্লাস্টিক মাইন্ড ইত্যাদি।

 

(২) কন্ডাক্টর এর আবরণ সরানো:
ক্যাবলের মাথা থেকে প্রয়ােজনীয় দৈর্ঘ্য ছেড়ে ক্যাবলের সার্ভিং তার বা ফিতা দিয়ে বেঁধে সার্ভিং কাটতে হবে। সার্ভিং কাটা
হতে ৫-১০ মিমি দূরে ক্যাবলের আর্মারকে তার দিয়ে বেঁধে হ্যাক ‘স দিয়ে সেই বাঁধনের সামনে হতে কেটে নিতে হবে। উল্টা
দিকে ঘুরিয়ে আমারের ফিতা বা তারকে টেনে বের করে নিতে হবে। আর্মার সরিয়ে নেওয়ার পর তার নিচে কম্পাউন্ড মিশ্রিত
পাটের দড়ি সুন্দরভাবে ছেটে দিতে হবে। সীসার শীথের উপরের কাগজ বা পাটের সার্ভিং খুলে নিতে হবে। প্রয়ােজনে
ব্লো-ল্যাম্প দিয়ে গরম করে নিতে হবে। যেখানে আমার কাটা হয়েছে সেখান থেকে ১০-১৫ মিমি দূরে খুব সাবধানে ছুরি দিয়ে
সীসার শীথটি গােল করে কেটে নিতে হবে। গােলাকার শীথ কাটা হতে ক্যাবলের শেষ প্রান্ত ছুরি বা শীথ কাটার যন্ত্র দ্বারা
আধ ইঞ্চি তফাণে লম্বালম্বিভাবে শীথ চিরে নিতে হবে। এবার প্লায়ার দ্বারা শীথের চেরা ফালিটি ধরে টেনে তুল শাখাটি চাপ
দিয়ে ফাক করে ক্যাবল হতে খুলে ফেলতে হতে। শীথের মুখ হতে শুরু করে বেল্ট কাগজ ছিড়ে ফেলতে হবে। কোরগুলাের
ফাক ভর্তি করার জন্য ব্যবহৃত পাটের কাগজের বা রাবার ফিলার ছুরি কেটে কোরগুলােকে হাত দিয়ে সরিয়ে ফাক করে
দিতে হবে।
(৩) কন্ডাক্টর প্রস্তুত করা:
সীসার আবরণের মুখে কাঠের দন্ড লাগিয়ে হাতুড়ি দিয়ে কাঠের দণ্ড লাগিয়ে হাতুড়ি দিয়ে দণ্ডের মাথায় আঘাত করতে
করতে সীসার শীথে একটু ফাক করে নিতে হবে। শীথের মুখের আকৃতি ঘণ্টার আকারের মতো হবে। একে বেলিং আউট
বলে। ফেরুলের দৈর্ঘ্যের অর্ধেক ১০-১৫ কি মি বেশি লম্বা। কোরের শীতের ইনসুলেশন কেটে কন্ডাক্টর বের করতে হবে।
স্ট্যান্ড গুলাের মধ্যে ক্রু ড্রাইভারের মাথা ঢুকিয়ে ফাক করে ছাড়িয়ে নিতে হবে। ছুরির ভােতা। ঘষে বা হমারি কাগজ দ্বারা
ঘষে প্রত্যেকটি স্ট্রান্ডকে আলাদা আলাদাভাবে পরিষ্কার করে নিতে। পরিষ্কার ন্যাকড়া দিয়ে প্রত্যেকটি স্ট্র্যান্ড ভালোভাবে
মুছে নিতে হবে। ছড়ানো স্ট্র্যান্ডগুলােকে হালকাভ একত্র করে নিতে হবে যাতে স্ট্র্যান্ডগুলাে পাশাপাশি থাকে এবং
কন্ডাক্টরের প্রথচ্ছেদ গােলাকার হয়। কন্ডাক্টরের মাথা সমানভাবে কেটে নিতে হবে। ৫০ বর্গ মিমি. এর চেয়ে বেশি
আয়তনের কন্ডাক্টর স্ট্র্যান্ডের প্রতি স্তর ধাপে ধাপে কেটে নিতে হবে।
(৪) সোল্ডারিং করা:
সােল্ডার পদে প্রয়ােজনীয় পরিমাণে নির্দিষ্ট সােন্ডার নিয়ে উত্তপ্ত করে এটাকে গলাতে হবে। সােল্ডার পট থেকে।
একাপ ২৩াম পাহায্যে গলিত সােল্ডার তুলে কন্ডাক্টরের উপর ঢালতে হবে। এ সময় তলায় অন্য একটি হাতা।
ধরতে হবে যাতে অতিরিক্ত সোল্ডার এই পাতায় জমে। হাতার গলিত সােল্ডার ঢালা শেষ হলে সঙ্গে সঙ্গে কন্ডাক্টরের উপর
থেকে অতিরিক্ত সােন্ডার সরিয়ে ফেলে। কন্ডাক্টরের চারপাশে এবং ফাকে ফাকে একটি শক্ত ব্রাশ দিয়ে ফ্লাক্স লাগাতে হবে।
পুনরায় কন্ডাক্টরের উপর। গলিত সােল্ডার ঢালতে হবে। কয়েকবার এইভাবে ফ্লাক্স লাগিয়ে ও সােল্ডার ঢেলে কন্ডাক্টরকে
টিনিং করে নিতে হবে। ট্র্যান্ডগুলােকে চেপে একত্রিত করে অতিরিক্ত সােল্ডার সরিয়ে ফেলতে হবে। ফুলটিকে এমারি কাগজ
দ্বারা ঘষে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ফেরুলটিকে একটি প্লায়ার দিয়ে ধরে গলিত সােল্ডারে ডুবিয়ে তুলতে হবে
এবং অতিরিক্ত সােল্ডার ঝেড়ে ফেলে দিয়ে ফেরুলের গায়ে ফ্লাক্স লাগাতে। তবে। পুনরায় ফুলকে গলিত সোল্ডারে ডুবিয়ে
তুলতে হবে এবং অতিরিক্ত সােল্ডার ঝেড়ে ফেলে দিতে হবে। এটাকে ফুলের ট্রেনিং বলে।  ফেরুলটিকে ফাঁক করে দুটি
কন্ডাক্টরকে ফেরুলের মধ্যে ঢুকাতে হবে। কন্ডাক্টর দুটির মাথা ফেরুলের মাঝামাঝি এবং এই দুই মাথার মধ্যে প্রায় ৩ মিমি,
ফাক থাকবে। মুলের চেরা দিকের উপরের দিকে রেখে প্লেয়ার দিয়ে ছেলেটিকে হালকাভাবে চাপ দিয়ে কন্ডাক্টরের উপর।
বসাতে হবে। ফেরুলের উপর কয়েক চামচ সােল্ডার ঢালতে হবে। মাঝে মাঝে ফেরুলের চেরা অংশ এবং দুই পাশে ফ্লাক্স
লাগাতে হবে এবং পর পর কয়েকবার সোল্ডার ঢালতে হবে। সােল্ডার নরম থাকতে থাকতে ফেরুলটিকে খুব জোরে চেপে
পুরােপুরি আটকিয়ে দিয়ে আবার কয়েক চামচ সােল্ডার ঢালতে হবে। সােল্ডার শক্ত হয়ে আসলে ট্যালা বা চর্বি লাগানাে
ন্যাকড়া দ্বারা অতিরিক্ত সােন্ডার মুছে ফেলতে হবে। 
(৫) টেপিং করা:
সােন্ডারিং করার পর প্রত্যেক কোরের কন্ডাক্টরের উপর টেপ জড়িয়ে দিবে । পেপার হনসুলেটেড ক্যাবলের ক্ষেত্রে প্রথমে
ফেরল ও খােলা কন্ডাক্টরের উপর ফিতা অ্যাম্পিয়ার টেপ জড়িয়ে মুল। ইনসুলেশনের সমান করে নিতে হবে। অতঃপর
একদিকের বেল্ট ইনসুলেশন হতে শুরু করে অপর দিকের সে ইনসুলেশনের কাছা কাছি পর্যন্ত কোর ইনসুলেশনের জন্য
বিটুমিন মিশ্রিত কাপড়ের টেপ জড়াতে হবে। টেপ খুব শক্তভাবে টেনে জড়াতে হবে। পিভিসি ক্যাবলের কোর কন্ডাক্টর-এর
উপরে সরাসরি পিভিসি টেপ জড়ানাে হয়। এভাবে হাতে জড়ানো ইনসুলেশনের বেদ মূল কোর ইনসুলেশন বেধে দ্বিগুণ হতে
হবে।
(৬) প্লাম্বিং করা :
প্লাম্বিং স্লীভ ও রিং দুটিকে ছুরি এবং তারের ব্রাশ দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করে নিতে হবে। প্লীভের দুইপানে হাঞ্চ অংশে প্লাম্বাস
ব্ল্যাক লাগাতে হবে এবং দুই পাশের অংশে ও প্লাম্বিং রিং-এ ট্যালাে বা চাব লাগায় উভয় ক্যাবলের সীসার সাধারণ আবরণের
উপর প্লাম্বিং রিং বসাতে হবে। প্লাম্বিং স্লিভ একটি ক্যাবল পরতে হবে। ক্যাবল জোড়া দেওয়ার আগেই এই পর্যন্ত কাজটি
সম্পন্ন করে নিতে হবে। জোড়া দেওয়া, সােল্ডারি টেপিং করা শেষে পরবর্তী কাজ করতে হবে। সীসার স্লীভকে জয়েন্টের
উপর এনে ব্লো ল্যাম্প দিয়ে সমান্য গরম করতে হবে। এবার স্লীভের প্রান্তে দিয়ে আস্তে পিটাতে হবে। এইভাবে পিটানাের
ফলে স্লীভের মুখ প্লাম্বিং রিং-এ বসে যাবে। এইবার দিয়ে প্লাম্বিং ধাতুর রড গলিতে স্লীভ মুখকে রিং এর সাথে জোড়া দিতে হবে।
জোড়ের মুখে বেশি ময়লা জমে গেলে চর্বি মিশ্রিত কাপড়ের টুকরা দিয়ে তা মুছে ফেলতে হবে। স্লীভের উপরের দিকে দুটি।
হবে।
(৭) জয়েন্ট বক্স লাগানো:
ক্যাবলের সাইজ ও জয়েন্টের প্রকার অনুযায়ী জয়েন্ট বক্স নির্বাচন করতে হবে। জয়ে
মর অনী জট বয় নির্বাচন করতে হবে। জয়েন্ট বক্সের গলা এ লম্বায় এমন হবে যেন ক্যাবলে আটকানাে যায়। নাট বােল্ট
খুলে জয়েন্ট বলে। দুটি অংশ আলাদা করতে হবে। বক্সের নিচের অংশটি পরিষ্কার করে জয়েন্টের তলায় রাখতে হবে,
প্লাম্বিং স্লীভের ছিদ্র দুটি সাময়িকভাবে বন্ধ করে ব্লো ল্যাম্পের সাহায্যে বক্সের নিচের অংশটি গরম করতে হবে।
স্লাভের ছিদ্র দুটি খুলে দিতে হবে এবং একটি ছিদ্র দিয়ে গলিত কম্পাউন্ড ঢেলে পূর্ণ ভর্তি করতে হবে। ঘন্টা দুই
পরে কম্পাউন্ড বেশ ঠান্ডা হলে কিছুটা সহনীয় হয়ে যাবে। তখন পুনরায় কম্পাউন্ড ঢেলে পূর্ণ করতে হবে।
কম্পাউন্ড ঠান্ডা হলে স্লীভ ছিদ্র দুটি সোল্ডারিং করে বন্ধ করে দিতে হবে। জয়েন্ট বক্সের গলা যেখানে বসবে সেখানে
ক্যাবলের উপর আলকাতরা বা বিটুমিন মিশ্রিত পাট বা ফিতা জোড়া হবে। জয়েন্ট বক্সের গলার খাজে কম্পাউন্ড মিশ্রিত
পাতলা চটের প্যাকিং দিতে হবে এবং বক্সের নিচের অংশের খাজগলিত বিটুমিন ঢেলে পূর্ণ করতে হবে। বক্সের উপরের
অংশ নিচের অংশের উপরে বসিয়ে নাট বােল্ট দিতে হবে। 
(৮) কম্পাউন্ড ভর্তি করা : একটি পাত্রে কম্পাউন্ড ঢেলে প্রস্তুতকারক সংস্থা নির্দেশিত তাপমাত্রায় গরম করতে।
হবে। সাধারণভাবে কম্পাউন্ড পরীক্ষা করার জন্য বুদবুদ উঠা বন্ধ হলে এক টুকরা অ্যাম্পিয়ার টেপ চুবিয়ে দেখা
হয়। কম্পাউন্ড হতে টেপ উঠিয়ে মুছে নিলে তার রং এ খয়েরী আভাস পাওয়া যায় তবে কম্পাউন্ড ঢালার উপযুক্ত।
হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। এখন জয়েন্ট বক্সকে গরম করে তার ঢাকনা খুলতে হবে এবং অর্ধেক পর্যন্ত গলিত ।
কম্পাউন্ড ঢেলে ভর্তি করতে হবে।
দুই ঘণ্টা পর পুনরায় কম্পাউন্ড ঢেলে বক্সটি সম্পূর্ণ ভর্তি করতে হবে। যদি ঠান্ডা হওয়ার পর বক্সের কোন অংশ।
ফাঁকা থাকে তবে কম্পাউন্ড ঢেলে তা পূর্ণ করতে হবে। বক্সের ঢাকনা যথাস্থানে স্থাপন করে তাকে বেল্ট দিয়ে ভালোভাবে
আটকিয়ে দিতে হবে।

You may also like...

Leave a Reply